• বিকাল ৫:১২ মিনিট শনিবার
  • ৪ঠা জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  • ঋতু : গ্রীষ্মকাল
  • ১৮ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
এই মাত্র পাওয়া খবর :
আজ থেকে কালাম আমার পরিবারের একজন সদস্য আওয়ামীলীগ নেতা বিরুর বংশ উচ্ছেদের হুমকির ঘটনায় বাবুল ওমরকে শোকজ ঘোড়াকে জয়ী করতে নির্বাচনী মাঠে কাঁচপুরের খাঁন পরিবার ঘোড়ার পক্ষে যু্বলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক কামাল হোসেনের উঠান বৈঠক উপজেলা আওয়ামীলীগের নীতি নির্ধারক সোহাগ রনি? সোনারগাঁয়ে গত ৯ দিন ধরে দুই সহোদর নিখোঁজ সোনারগাঁয়ে দুই কোটি টাকার ইয়াবা জব্দ, ১কারবারি গ্রেপ্তার আমান খাঁনের উদ্যোগে কাঁচপুরে কালামের নির্বাচনী প্রচারনা সভা আড়াইহাজারে নির্বাচনী আচারন বিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ হুইপ বাবুর বিরুদ্ধে আড়াইহাজারে নির্বাচনী আচারন বিধি লঙ্ঘন হুইপ বাবুর বিরুদ্ধে বন্দরের নতুন চেয়ারম্যান মাকসুদ চেয়ারম্যান নারায়ণগঞ্জ পল­ী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কর্মবিরতি পালন সোনারগাঁয়ে তিনদিন ব্যাপী ফায়ার সার্ভিসেরর স্বেচ্ছাসেবক প্রশিক্ষন সোনারগাঁয়ে আস্থা ফিডে সেনা প্রধান সোনারগাঁয়ে উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থীদের মধ্যে প্রতিক বরাদ্দ সোনারগাঁও পৌরসভায় কালামের কেন্দ্র কমিটির সভা সোনারগাঁয়ে বিশ বছর পর বাকপ্রতিবন্ধী ভাইকে ফিরে পেলেন তার বড় ভাই মাহফুজুর রহমান কালামকে বিজয়ী করেতে জামপুরে আলোচনা সভা সোনারগাঁয়ে প্রার্থীতা ফিরে পেলেন ৫ প্রার্থী সোনারগাঁয়ে ভবন ঘেঁষে মাটি খনন, ভেঙ্গে পড়লো পাশের স্থাপনা
পেয়াজের সব রেকর্ড ছাড়িয়েছে

পেয়াজের সব রেকর্ড ছাড়িয়েছে

Logo


নিউজ সোনারগাঁ২৪ডটকম ডেস্ক: পেঁয়াজের দাম বাড়ানোর সব রেকর্ড ভেঙ্গে গেল শনিবার (২৬ অক্টোবর)। সপ্তাহের ব্যবধানে ২০ থেকে ৩০ টাকা বেড়ে আবারও খুচরা বাজারে সর্বোচ্চ দর ১৩০ টাকায় ঠেকেছে পেঁয়াজ।

শনিবার রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, দেশি ও আমদানি করা দুই ধরনের পেঁয়াজের দামই পাল্লা দিয়ে বেড়েছে। সব ধরনের পেঁয়াজের দাম ১০০ টাকার উপরে। এর মধ্যে খুচরায় প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ১২০ থেকে ১৩০ টাকায়, যা গেল সপ্তাহে ১০০ থেকে ১১০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।

এর আগের সপ্তাহে ছিল ৮৫ থেকে ৯০ টাকা কেজি। অপরদিকে মান ও আকার ভেদে ভারতীয় পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ১১০ থেকে ১১৫ টাকায়, যা গেল সপ্তাহে ছিল ৮৫ থেকে ৯০ টাকা।

খুচরার পাশাপাশি পাইকারি বাজারেও দাম বেড়েছে পেঁয়াজের। কারওয়ান বাজারের পাইকারিতে দেশি ও ভারতীয় দুই ধরনের পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ১০০ টাকার কাছাকাছি। আর মিসরের পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৯০ থেকে ৯৫ টাকায়। যদিও আমদানি শুরুর পর দুই সপ্তাহ আগেও এ পেঁয়াজের দাম ছিল পাইকারিতে ৫৫ থেকে ৬০ টাকা। তবে খুচরা বাজারে এ পেঁয়াজ দেশি বলেই বিক্রি হয়।

জানা গেছে, সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝিতে ভারত রপ্তানি মূল্য বাড়িয়ে দিলে পেঁয়াজের বাজারে সংকট শুরু হয়। ওই সময় ৫০ টাকার পেঁয়াজ এক লাফে ৮০ টাকায় পৌঁছায়।

অপর দিকে দুই সপ্তাহ পর ২৯ সেপ্টেম্বর ভারত তাদের অভ্যন্তরীণ বাজার নিয়ন্ত্রণ রাখতে পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করে দিলে এ দেশের বাজারে হু-হু করে বাড়তে থাকে দর। একদিনের ব্যবধানেই দেশি পেঁয়াজ ১২০ টাকা এবং ভারতীয় পেয়াঁজ ১০০ টাকা কেজি ছাড়ায়। এ অবস্থায় পেঁয়াজের বাজার স্বাভাবিক করতে ভারতের বিকল্প হিসেবে মিয়ানমার, মিসরসহ বিভিন্ন দেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানির উদ্যোগ নেওয়া হয়।

খোলা বাজারে পেঁয়াজ বিক্রি শুরু করেছে সরকারি বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)। সেখানে কেজিপ্রতি ৪৫ টাকা দরে পেঁয়াজ বিক্রি করা হচ্ছে। কিন্তু কোনো কিছুতেই দাম নিয়ন্ত্রণে আসছে না। মাঝে কয়েকদিন দাম কিছুটা কমার পর আবারও বাড়তে শুরু করেছে।

বিক্রেতারা বলছেন, দেশের পেঁয়াজের মজুদ প্রায় শেষের পথে। সরবরাহ সংকটেই দাম আবার বেড়েছে। তাই নতুন পেঁয়াজ এলেই বাজার স্বাভাবিক হবে। দুই মাসের আগে বাজারে নতুন দেশি পেঁয়াজ ওঠছে না। তাই তার আগে দাম কমার সম্ভাবনা কম। তবে ভারতে ক্ষেতের পেঁয়াজ তোলা শুরু হয়েছে। দেশটি রপ্তানি শুরু করলে আবারও দাম কমবে।

পেঁয়াজের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে আদা ও রসুনের দামও। কেজিতে ১০ টাকা বেড়ে খুচরায় দেশি ও আমদানি করা রসুন বিক্রি হয়েছে ১৪০ থেকে ১৬০ টাকায়। এছাড়া মানভেদে আদা ১৩০ থেকে ১৭০ টাকা হয়েছে। মুদি পণ্যের মধ্যে প্রতিকেজি লবণ ৩০ থেকে ৩৫ টাকা, খোলা আটা ২৮ থেকে ৩০, প্যাকেট ৩৪ থেকে ৩৫, খোলা ময়দা ৩৪ থেকে ৩৬, প্যাকেট ময়দা ৪৫ থেকে ৪৮, চিনি ৫৫ থেকে ৬০, ছোলা ৭৫ থেকে ৮০, বড় দানার মসুর ডাল ৬০ থেকে ৬৫, দেশি মসুর ডালের কেজি ১০০ থেকে ১১০, প্রতিলিটার খোলা পামওয়েল ৬২ থেকে ৬৫, খোলা সয়াবিন তেল ৮০ থেকে ৮২, কোম্পানিভেদে বোতলজাত সয়াবিনের লিটার ১০০ থেকে ১১০ এবং ৫ কেজির বোতল বিক্রি হয়েছে ৪৪০ থেকে ৫০০ টাকায়।


Logo

Website Design & Developed By MD Fahim Haque - Web Solution